শেরপুর জেলা সদর হাসপাতাল সড়কে নারায়ণপুর এলাকায় অবস্থিত এভার কেয়ার প্রাইভেট হাসপাতালে ১৮ অক্টোবর শনিবার দুপুর ২টায় মোছাঃ মাহিয়া রশিদ আশা নামে এক প্রসূতির সিজারিয়ান অপারেশনের সময় স্পাইনাল এনেসথেসিয়া দেয়ার পর ওই রোগী অসুস্থ বোধ করতে থাকেন এবং অজ্ঞান হয়ে পড়েন। এসময় অজ্ঞান ডাঃ মোঃ জসিম উদ্দিন বিভিন্ন ভাবে রোগীকে সুস্থ করার জন্য চেষ্টা করেন। কিন্তু রোগী মোছাঃ মাহিয়া রশিদ আশা ধীরে ধীরে আরো খারাপের দিকে চলে যায়। পড়ে অজ্ঞান ডাঃ সাদকে তাৎক্ষণিকভাবে আনা হয়। তারা দুইজন রোগীকে অনেক চেষ্টা করেও রোগীর জ্ঞান ফেরাতে পারে নাই। এর মধ্যেই আমি গাইনী বিশেষজ্ঞ ডাঃ লুৎফর রহমান ও সাবেক সিনিয়র কনসালটেন্ট সফলভাবে সিজারিয়ান অপারেশন করে সুস্থভাবে নবজাতককে বের করি। আমি দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে শেরপুর জেলায় সুনামের সাথে জটিল জটিল রোগী চিকিৎসা এবং প্রয়োজনীয় অস্ত্রোপচার করে আসছি। যা সর্বজন বিদিত।
এখানে উল্লেখ্য যে, রোগী মোছাঃ মাহিয়া রশিদ আশার অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু আমার এবং অজ্ঞান ডাক্তাসহ কারো কাম্য নয়। মোছাঃ মাহিয়া রশিদ আশার মৃত্যুতে আমি গভীরভাবে সমবেদনা জ্ঞাপন করছি এবং মর্মাহত হয়েছে। তাবে এদিকে কতিপয় সাংবাদিক আমার সুনাম নষ্ট এবং প্রকৃত ঘটনা না জেনে যে সংবাদ প্রকাশ করেছেন তা আদৌ সত্য নয়। তাই ওইসব পত্র-পত্রিকার প্রকাশিত সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
মোঃ লুৎফর রহমান
প্রাক্তন সিনিয়র কনসালটেন্ট
শেরপুর জেলা সদর হাসপাতাল ও
গাইনী বিশেষজ্ঞ সার্জন, শেরপুর।
শেরপুর প্রতিনিধি: 









