ঢাকা থেকে প্রকাশিত খবরের কাগজ অনলাইন ও প্রিন্ট পত্রিকায় গত ১৮ অক্টোবর শুক্রবার “শেরপুর জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের দৌরাত্ম্য চাঁদা না দিলেই করা হচ্ছে হত্যা মামলার আসামি!” শিরোনামে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে ওই সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। ওই সংবাদের একটি অংশে ওই পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক লিখেছেন জেলা বিএনপির সভাপতি, সাবেক এমপি (শেরপুর-৩ আসন) মাহমুদুল হক রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক হযরত আলীর বিরুদ্ধে সেনাপ্রধান ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বরাবর অভিযোগ দিয়েছে জয়নাল আবেদীন নামে এক ধান-চাল ব্যবসায়ীর নাম উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু আমি শেরপুর জেলা শহরের স্বনামধন্য শিল্প প্রতিষ্ঠান জেএন্ডএস গ্রুপের চেয়ারম্যান ও বিশিষ্ট ধান-চাল ব্যবসায়ী আলহাজ্ব জয়নাল আবেদীন।
তবে জেলা বিএনপির সভাপতি, সাবেক এমপি (শেরপুর-৩ আসন) মাহমুদুল হক রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক হযরত আলীর সাথে আমার সুসম্পর্ক এবং সৌহাদ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে এবং জেলা বিএনপি সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক তারা বিশিষ্ট রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও বিশিষ্টজন। কাজেই আমি তাদের বিরুদ্ধে এমন কোন অভিযোগ সেনাপ্রধান ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ সরকারের কোন দপ্তর বরাবর এমন মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগ করি নাই।
ওই পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদককে দিয়ে এমন কুরুচিপূর্ণ সংবাদ পরিবেশন করার পূর্বে তাকে দিয়ে একটি স্বার্থান্বেষী মহল ভিত্তিহীন তথ্য এবং অসত্য তথ্য দিয়ে হীনস্বার্থ চরিতার্র্থ করতেই আমার নাম জুড়ে দিয়ে সমাজে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করতেই এমন সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে যা সাংবাদিকতা নিয়মনীতির পরিপস্থি। তাই আমি উক্ত প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
(আলহাজ্ব জয়নাল আবেদীন)
চেয়ারম্যান
জেএন্ডএস গ্রুপ, ঢাকলহাটী, শেরপুর।