‘মৃত্যু আর নয়, সবার সাথে সমন্বয়’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় শেরপুর সিভিল সার্জন কার্যালয়ের আয়োজনে ও জুনোটিক ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রাম সিডিসি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহযোগিতায় বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস পালিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতাল চত্বরে এক বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে মেডিকেল অফিসার ডা. মো. আসমাউল ইসলামের সঞ্চালনায় জলাতঙ্ক প্রতিরোধে সচেতনতা মূলক ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
সিভিল সার্জন ডা. অনুপম ভট্টচার্য্য এর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. মো. জসিম উদ্দিন, শেরপুর বিএমএ’র সভাপতি ডা. মো. আঃ বারেক তোতা, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মোস্তাফিজুর রহমান, জেলা ট্রেনিং অফিসার ডা. মো. রেজওয়ানুল হক ভূঁইয়া, জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সানাউল মোর্শেদ, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোবারক হোসেন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সহকারী অফিসার মো. নূর আলম মির্ধা, সদর উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. হামিদুর রহমান, সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা পলাশ কান্তি দত্ত, শেরপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মেরাজ উদ্দিন, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা শেরপুর জেলা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক জিএইচ হান্নান প্রমুখ।
আলোচনা সভায় সিভিল সার্জন ডা. অনুপম ভট্টচার্য্য বলেন, কুকুর, বিড়াল, বানর, বেজী, শিয়াল কামড় বা আঁচড়ে জলাতঙ্ক রোগ ছড়ায়। কোন মানুষ এসব প্রাণির কামড়ে আক্রান্ত হলে প্রতিষেধক হিসেবে তাৎক্ষণিক ভ্যাকসিন দিতে হবে। এজন্য মানুষকে আরো সচেতন হতে হবে, তাহলেই জলাতঙ্ক রোগ থেকে নিরাপদ থাকা যাবে।
এসময় শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. খাইরুল কবীর সুমন, ডা. নাহিদ কামাল কেয়াসহ চিকিৎসক, নার্সসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
হামিদুর/দেশবার্তা