শেরপুর জেলা দর্জি শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং- ২৯২১ এর শ্রীবরদী উপজেলার ঝগড়ারচর বাজার শাখা কমিটির ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টায় শ্রীবরদী উপজেলার ঝগড়ারচর বাজারস্থ ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে শেরপুর জেলা দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচিত সভাপতি মো. জাকির হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মো. আলাল উদ্দিন স্বাক্ষরিত কার্যনির্বাহী পরিষদের ১১ জনসহ ৭৬ সদস্য বিশিষ্ট ঝগড়ারচর বাজার শাখা কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়।
ঝগড়ারচর বাজার শাখা কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা হলো: সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. উজ্জল সরকার, জুনিয়র সহ-সভাপতি মো. এনামুল হক, সিনিয়র সহ- সাধারণ সম্পাদক মো. রুপন মিয়া, জুনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. হাবিজুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আনোয়ার হোসেন, কোষাধ্যক্ষ মো. আব্দুল মজিদ, দপ্তর সম্পাদক মো. মোফাজ্জল হোসেন, প্রচার সম্পাদক মো. সবুজ মিয়া, কার্যকরি সদস্য মো. আল-আমিন।
এর আগে সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত ও প্রয়াত দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ এবং সদস্যদের শান্তি কামনা করে একমিনিট নিরবতা পালন করা হয়।
পরে ঝগড়ার চর বাজার শাখা কমিটির উপদেষ্টা মো. ফজলুল হক এর সভাপতিত্বে ও শেরপুর জেলা দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল মিয়ার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শেরপুর জেলা দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. জাকির হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন শেরপুর জেলা দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. আলাল মিয়া। এসময় বক্তব্য রাখেন শেরপুর জেলা দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের ঝগড়ারচর বাজার শাখার সভাপতি মো. উবাইদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল মালেক প্রমুখ।
বক্তব্য শেষে জেলা কমিটির সাথে ঝগড়ারচর বাজার শাখা কমিটির নেতৃবৃন্দদের পরিচিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরে শেরপুর জেলা দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান ঝগড়ারচর বাজার শাখার কমিটির নেতৃবৃন্দরা। এছাড়াও জেলা দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দরা নূতন কমিটির নেতৃবৃন্দদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন এবং নেতৃবৃন্দদের শপথনামা পাঠ করান ঝগড়ার চর বাজার শাখা কমিটির উপদেষ্টা মো. ফজলুল হক।
এসময় সাংবাদিক মো. হামিদুর রহমান, শেরপুর জেলা দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের সিনিয়র সহ-সভাপতি আঃ মান্নান মিয়া, সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক মো. তারিকুল ইসলাম (তারেক), দপ্তর সম্পাদক মো. ফজলুল হকসহ শাখার কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ ও সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
হামিদুর/দেশবার্তা
